বিসিএস প্রিলিমিনারি সাজেশন
বিসিএস প্রিলিমিনারি সাজেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ টপিক তাদের জন্য যারা অক্লান্ত
পরিশ্রম করেই যাচ্ছেন বিসিএস পরীক্ষার জন্য অথবা যারা এখনো শুরু করেননি তাদের
জন্যেও এটি বিশেষ গুরুত্ব রাখছে। আপনি যদি প্রিলিমিনারির জন্য সাজেশন খুজেন তাহলে
এটি আপনার জন্য।
আজকের আর্টিকেলে আপনাদের দেখানো হবে বিসিএস পরিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ টিপস,
প্রস্তুতি কৌশল ও নির্ভরযোগ্য প্রশ্নোত্তর গাইডলাইন যা আপনার সফলতার পথ সহজ করবে।
তবে মনে রাখার বিষয় এই টিপস বা সাজেশন গুলো তখনই কাজে লাগবে যখন আপনি শ্রম দিবেন।
পেজ সূচিপত্রঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি সাজেশন
বিসিএস প্রিলিমিনারি সাজেশন
বিসিএস প্রিলিমিনারি সাজেশন সম্পর্কে জানার আগে প্রথমে জেনে নেওয়া যাক বিসিএস
অর্থ কি।বিসিএস এর পূর্ণরূপ হল Bangladesh Civil Service বা বাংলায় বাংলাদেশ
সিভিল সার্ভিস। এটা এমন একটা মর্যাদাপূর্ন চাকরি যেটা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশের
লাখো তরুণ-তরুণী স্বপ্ন দেখে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে সরকার সিভিল সার্ভিস
রেফারেন্স কমিটি গঠন করে এবং এরপর ১৯৭৭ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিসিএস পরীক্ষা চালু
হয়। বিসিএস এর উৎপত্তি এভাবে হয়।
এই পরীক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো যোগ্য ও মেধাবী প্রার্থীদের প্রশাসন, পুলিশ,
কাস্টমস, কর, শিক্ষা ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ ক্যাডারের নিয়োগ
দেওয়া। বর্তমানে সময়ের সাথে সাথে বিসিএস হয়ে উঠেছে একটি দেশের রাষ্ট্রীয়
প্রশাসনের মূল ভিত্তি আর তরুণ প্রজন্মের সবচেয়ে বড় ক্যারিয়ার টার্গেট। তাই
বিসিএস পরীক্ষাতে এখন প্রতিযোগিতাও বেশি। য়ার এই প্রতিযোগিতাতে টিকে থাকতে চাইলে
আপনাকে করতে হবে কঠোর পরিশ্রম। আর সাথে লাগবে আমাদের টিপস।
বিসিএস সাজেশন প্রিলিমিনারি পরীক্ষা
বিসিএস প্রার্থীদের জন্য বিসিএস পরীক্ষার প্রথম ধাপ হল
প্রিলিমিনারি। প্রিলিমিনারি ধাপটা শুধু একটা পরীক্ষা নয় বরং বিসিএস
পরীক্ষার প্রথম এবং আসল প্রবেশের রাস্তা যা নির্ধারণ করে আপনার পরবর্তী
লিখিত মৌলিক পরীক্ষার সুযোগ। প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য আপনার সঠিক
প্রস্তুতি গুরুত্বপূর্ণ টিপস এবং আগের বছরের প্রশ্নের বিশ্লেষণ জানা
প্রয়োজন। আপনি যদি বিসিএস সাজেশন ব্যবহার করে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার
প্রস্তুতি নেন তাহলে আপনি,
আরও পড়ুনঃ নৃশংস হত্যার আইনসম্মত জবাব
আসল বিষয়গুলো ভালোভাবে ধরতে পারবেন এবং অযথা সময় নষ্ট হবে
না। প্রিলিমিনারিতে পাস করার আসল কৌশল হল প্রথমত আপনাকে বিষয়ভিত্তিক
প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে মানে প্রতিটি বিষয়কে পর্যায়ক্রমে পড়তে
হবে। মডেল টেস্ট আর প্র্যাকটিস করতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত প্র্যাকটিস
করেন তাহলে আপনার পরীক্ষা দেওয়ার ভীতি দূর হবে। এর পাশাপাশি
আপনাকে দেখতে হবে গত বছরের প্রশ্ন আর ট্রেন্ড বিশ্লেষণ করে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
১ম থেকে ১ম শ্রেণির বই পড়ুন
প্রিলিমিনারির জন্য আপনাকে প্রথম শ্রেণী থেকে শুরু করে দশম শ্রেণীর পর্যন্ত বেসিক
জিনিস গুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। আপনার বিসিএস এর সাজেশন বলতে বোঝায়
প্রথম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত আপনি যেগুলো পড়াশোনা করেছেন
সেগুলোকেই। তাই প্রথমে আপনি বেসিক ম্যাথ গুলো সমাধান করে ফেলুন। বিশেষ
করে পঞ্চম শ্রেণী ও নবম দশম শ্রেণীর ম্যাথগুলো সমাধান করুন।প্রত্যেকটা শ্রেণীর
ম্যাথ সমাধান করলে আরো ভালো ফলাফল পাবেন।
ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের ইতিহাস গুলো
পড়ে ফেলুন। এই বইগুলো আপনাকে সাধারণ জ্ঞান প্রশ্নের উত্তর করতে সাহায্য
করবে। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণীতে যেসব ইংরেজি গ্রামার শেখানো হয় সেগুলো
ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। তার মানে আপনাকে ইংরেজি গ্রামারের বেসিক
জিনিসগুলো শিখে রাখতে হবে। বিসিএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারিতে mcq হিসেবে এই
প্রশ্নগুলো আসে। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত বিজ্ঞান বইও পড়ে ফেলুন।
বাংলা ও ইংরেজীর সাজেশন
বাংলা গ্রামারের জন্য আপনাকে নবম দশম শ্রেণীর ২০২০ সাল পর্যন্ত
যেই গ্রামার বই বোর্ডে পাওয়া যেত সেই গ্রামার বইটি ভালোভাবে প্রথম থেকে শেষ
পর্যন্ত পড়ে নিন। অবশ্যই বাংলা ব্যাকরণ
বুঝে পড়বেন।এরপর অতিরিক্ত ব্যাকরণ শিখতে আপনাকে একাদশ শ্রেণীর
ব্যাকরণ বই পড়তে হবে। আর ইংরেজি গ্রামারের জন্য যেকোনো একটি গ্রামারের বই
কিনে সলভ করা শুরু করুন। তবে এখানে মনে রাখতে হবে যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি
পরীক্ষার জন্য ইংরেজি যে গ্রামার বইগুলোতে,
আরও পড়ুনঃ জাহান্নামের বর্ণনা ও প্রকারভেদ
মুখস্ত করার জন্য যেসব বিষয় থাকে সেগুলো বুঝে বুঝে মুখস্থ করতে হবে।
এপ্রোপ্রিয়েট প্রিপজিশন ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে তাহলে প্রিপজিশন অংশের
সমস্যা দূর হবে। বাংলা ও ইংরেজি গ্রামারের জন্য আপনাকে মনে রাখতে হবে যে এই
দুটি বিষয় কতটুকু ভালো করবেন সেটি নির্ভর করছে আপনি কতটুকু প্র্যাকটিস
করছেন সেটার উপর। আপনার দক্ষতা নির্ভর করছে প্র্যাকটিসের উপর। তাই
আমাদের দেওয়া এই সাজেশন গুলো প্র্যাকটিস করুন।
সাধারণ জ্ঞানের জন্য সাজেশন
সাধারণ জ্ঞানের জন্য আমরা আগেই বলেছি যে ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত
বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইটা ভালোভাবে পড়ে নিন। এর বাইরে ও আপনাকে সাধারণ
জ্ঞান পড়তে হবে। কারণ সাধারণ জ্ঞানের ক্ষেত্রটা অনেক বড়। সবথেকে বেশি
শ্রম দিতে হয় সাধারণ জ্ঞানেই। আপনাকে যে কোন একটা সাধারণ বই কিনে সেটা
প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে মুখস্ত করতে হবে। এরপর আপনি নিয়মিত
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স পড়ুন।
প্রতি মাসে একটি করে কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স বাজারে আসে। কারেন্ট
অ্যাফেয়ার্স এ বিশ্বের এবং দেশের নানা বিষয় নিয়ে আপডেট তথ্য থাকে। আর এটা
বিসিএস পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যখন নিয়মিত কারেন্ট
অ্যাফেয়ার্স পড়বেন তখন আপনার পড়া সাধারণ জ্ঞানের বইয়ের সাথে মিশ্রিত
হয়ে সাধারণ জ্ঞানের উপর আপনাকে অনেক বড় একটা দক্ষতা এনে দিবে। সাধারণ
জ্ঞান বই পড়ার পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ও পড়ুন।
আগের প্রশ্ন ব্যাংক সলভ করুন
বিসিএস প্রিলিমিনারিতে কমন পেতে আগের প্রশ্ন ব্যাংক সলভ করা খুবই
জরুরী। বাজার থেকে আজই একটা প্রিলিমিনারি প্রশ্নব্যাংক কিনে নিন। আপনি
যদি প্রিলিমিনারি জন্য আগের প্রশ্ন ব্যাংক সলভ করেন তাহলে সেখানে সলভ
করতে গিয়েই চারটা অপশন এর এমসিকিউ যদি থাকে তাহলে আপনাকে ৪টি অপশনের
ব্যাখ্যা দেওয়া থাকে। যদি আপনি পুরো প্রশ্ন ব্যাংক সলভ করে ফেলেন তাহলে সলভ
করার পর বুঝতে পারবেন আপনি কত কিছু শিখে গেছেন।
আরও পড়ুনঃ ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন
আগের ধাপে যেই পদ্ধতিগুলো বলা হলো সেগুলোর পাশাপাশি যদি আপনি প্রশ্ন ব্যাংক সলভ
করেন তাহলে আপনার বিসিএস প্রিলিমিনারি জন্য পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি সম্পন্ন
হবে। সবচেয়ে বড় কথা আপনার ভেতর আত্মবিশ্বাস আসবে প্রিলিমিনারির
জন্য। আত্মবিশ্বাসটা শুধু স্বপ্ন হিসেবেই সীমাবদ্ধ নয়। বরং এটি
কার্যকরী ভূমিকা রাখবে। কাজেই আজই বাজার থেকে একটা প্রশ্ন ব্যাংক কিনে আনুন
আর দেরি না করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রশ্ন ব্যাংক সলভ করা শুরু করে দিন।
কোচিং সেন্টারে পরীক্ষা দিন
বিসিএস এর জন্য এমন অনেক কোচিং সেন্টার আছে যারা প্রিলিমিনারির প্রস্তুতি হিসেবে
পরীক্ষা নিয়ে থাকে। কোচিং সেন্টার গুলোতে ভর্তি হয়ে সময় নষ্ট না করে আপনি
শুধু এক্সাম ব্যাচে ভর্তি হন। মনে রাখবেন বিসিএস প্রিলিমিনারির জন্য নিজে
থেকেই পড়াশোনা করা সবচেয়ে বেশি জরুরী। কোচিং এর ক্লাসে যে পড়াগুলো পড়াবে
সেগুলো আপনি নিজে থেকেই গুগল সার্চ করে করতে পারবেন। আমাদের আগের ধাপে দেওয়া
সাজেশন গুলো ফলো করলে,
আপনাকে কোচিং সেন্টারে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন নেই। তার চেয়ে ভালো হবে আপনি
নিজে নিজেই চেষ্টা করুন। তবে নিজেকে যাচাই করার জন্য কোচিং সেন্টারের এক্সাম
ব্যাচে ভর্তি হন। বাসায় পড়ে এক্সাম ব্যাচে পরীক্ষা দিলে আপনি নিজেকে যাচাই করতে
পারবেন যে আপনার কতটুকু পড়া প্রয়োজন আছে। এক্সাম ব্যাচে পরীক্ষা দেওয়ার
মাধ্যমে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে। তাই আমাদের দেওয়া সাজেশন গুলো অনুসরণ
করে তারপর এক্সাম ব্যাচে ভর্তি হন।
নিয়মিত অধ্যয়ন আর শ্রম দিন
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষাতে অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হওয়া মোটেও
সহজ কোনো বিষয় নয়। যে কোন বিষয়ে সফলতার মুখ দেখতে হলে কঠোর পরিশ্রম করতে
হবে। পরিশ্রম ছাড়া সফলতা খুব সহজেই যদি ধরা দেয় তাহলে বুঝে নিবেন
পরবর্তীতে এর বড় কোন মাশুল আপনাকে গুনতে হবে। আর যদি পরিশ্রম করে কোন কিছু
অর্জন করেন তাহলে সেটা স্থায়িত্ব লাভ করবে এবং সেটা আপনার জন্য মঙ্গলজনক হিসেবে
আসবে। তাই প্রিলিমিনারিতে টিকতে, পরিশ্রমের বিকল্প নেই।
আপনাকে যতগুলো সাজেশন দেওয়া হলো সেগুলো যদি আপনি পরিশ্রমের মাধ্যমে নিয়মিত
চর্চা না করেন তাহলে শুধু এগুলো লিখিত অবস্থাতেই সীমাবদ্ধ থেকে যাবে। আমাদের
আজকের আয়োজন বৃথা যাবে। তাই আপনি প্রতিদিন নিয়মিত অধ্যয়ন করুন। কঠোর
পরিশ্রম ও অধ্যয়নের মাধ্যমে আপনার সফলতাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে
আমাদের এই টিপসগুলো। তাই নিজের মনকে শক্ত করে প্রস্তুতি গ্রহণ করুন এবং কঠোর
পরিশ্রম করুন। তাহলেই সফলতার মুখ দেখবেন।
বিসিএস সাজেশন লিখিত প্রস্তুতি
আপনি যখন লিখিত পরীক্ষায় পাস করবেন তখন পরের ধাপ হল বিসিএস লিখিত
পরীক্ষা। আমাদের আজকের আয়োজন ছিল বিসিএস প্রিলিমিনারি সাজেশন
নিয়ে। আপনি যদি প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হয়ে যান তাহলে বিসিএস এর
লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রাথমিকভাবে কি করবেন সেটা এখনই জানিয়ে রাখা প্রয়োজন মনে
করছি। প্রথমত আপনি প্রতিটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে পড়ুন এবং গুরুত্বপূর্ণ
নোট তৈরি করে ফেলুন। বাজারে লিখিত বই পাওয়া যায় এই পরীক্ষার জন্য।
প্রিলিমিনারির মতোই লিখিত পরীক্ষার জন্য আগের প্রশ্ন ব্যাংক সমাধান করে ফেলতে
হবে। লিখিত পরীক্ষার সময় খেয়াল রাখবেন আপনার বাক্য প্রয়োগ আর শব্দের
ব্যবহার যাতে সঠিকভাবে হয়। আর এই দুইটি জিনিস ঠিক করার জন্য আপনাকে আগের প্রশ্ন
ব্যাংক অনুসরণ করতে হবে এবং সেগুলোর সমস্যার সমাধান করতে হবে। ৬০% কাজ
সম্পন্ন হয় আগের প্রশ্ন ব্যাংক সমাধান করার মাধ্যমে। আপনি যদি প্রিলিমিনারিতে
উত্তীর্ণ হন তাহলে এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
মন্তব্যঃ বিসিএস প্রিলিমিনারি সাজেশন
বিসিএস প্রিলিমিনারি সাজেশন নিয়ে আজকের আর্টিকেলে বিস্তরভাবে আলোচনা করা
হয়েছে।আজকের আর্টিকেলটি বিসিএস প্রার্থী প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর জন্য খুবই
জরুরী। প্রিলিমিনারিতে পাশ করার জন্য আপনাকে কোন কাজগুলো করতে হবে এবং কোন
পদ্ধতিতে করতে হবে আর কোন টিপস গুলো অনুসরণ করতে হবে সেগুলো খুব ভালোভাবে
বিশ্লেষণ করা হয়েছে। উপরে দেওয়া টিপসগুলো আজ থেকে অনুসরণ করা শুরু করে
দিন। আশা করা যায় ভালো ফলাফল পাবেন।
সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কঠোর পরিশ্রম করে লেগে
থাকা। প্রথম বিসিএস এ যদি আপনি উত্তীর্ণ নাও হন তাহলে হতাশ হবেন
না। বিসিএস যেহেতু একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা তাই এতে উত্তীর্ণ হওয়া
একটু কঠিন। তবে আপনি যদি কঠোর পরিশ্রম দিয়ে এগিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনিও
একদিন উত্তীর্ণ হবেন। আপনার মঙ্গল কামনা করে আজকের আলোচনা এখানেই সমাপ্ত করা
হচ্ছে। আমাদের আর্টিকেলটি পরিচিতজনদের সাথে ভাগ করে নিন।
আমিন একটিভ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url